My Readers

Saturday, September 15, 2012

এই সময় ২০১২ // The Year 2012

পাড়ায় পাড়ায় সেই সব ক্লাবগুলো কোথায়? যেখানে নাটক হত, আবৃত্তি, বিচিত্রানুষ্ঠান,রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী! সভাপতিঃ পাড়ায় সবচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ মাস্টারমশায়। মায়েরা পাড়ার ছেলেদের ভরসাতেই ছেড়ে দিতেন মেয়েদের-- প্রোগ্রাম করবে, পিকনিক করবে, দলবেঁধে চিড়িয়াখানা, বেলুড় মঠ, ত্রিবেণী... এখন পাড়ায় পাড়ায় ক্লাব চিহ্নিত হয় রাজনৈতিক দলের পতাকা টাঙিয়ে। ক্লাবের সাইনবোর্ড দিয়ে নয়। ক্লাবগুলোতে আর সন্ধায় বসে না সাক্ষরতার ক্লাশ, বসে না পাড়ার গরীব ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে অ আ ক খ, দুই দ্বিগুণে চার, কুপির আলোয়... এখন পাড়ার ক্লাবের সামনের, পাশের রাস্তা এড়িয়ে চলে পাড়ারই ছোটরা, বড়রা, বৃদ্ধরা, বৃদ্ধারা... বাধ্য হয়ে সে পথে যেতে হলেও দল বেঁধে চলতে হয়, যেন সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় আমি-হিন্দু-তুমি-মুসলিম আমি-মুসলিম-তুমি-হিন্দুর রক্তাক্ত ভাগাভাগি... কিংবা বাঘের ভয়, সাপের ভয়... বাংলা আমার!!

Sept 15 2012 # No one can support the film 'Innocence of Muslims' that triggered this anger. I have seen the film. This is utterly unacceptable irrespective of any religion or human society of any standerd or of any sense. It is, I believe, a part of a larger design. I will not be surprised if digging for it take us to forthcoming US Presidential election!

Sept 10,  2012 # অন্যের একটু আধটু বিরোধিতা মন্দ কী? নিজের চাঁদের উলটো পিঠটা কখনো সখনো আলোকিত হলেও তো হতে পারে! ফেসবুকে মূর্খ লোকের অভাব নেই, কিন্তু তা বলে বুদ্ধিমানের সংখ্যা একবারেই ধর্তব্যের না, তাও তো নয়। আমি ফেসবুক করি, নিজের ধারটা বাড়াতে। শান দিতে হলে তো ভোঁতা পাটাই ভালো! ধারালো অস্ত্রের কাটাকাটি তো দারুণ ব্যাপার। এ সব আমার কথা। কাউকে কনভিন্স করতে নয়।